
- সেবা সমূহ
- প্রকল্প সমূহ
- সুবিধাভোগী
- বাজেট
- কর্মকর্তা বৃন্দ
- তথ্য
- ফটোগ্যালারি
- অর্গানোগ্রাম
- পরিচালক বৃন্দ
- যোগাযোগ
- তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তা
- নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি
- ডাউনলোড
- নোটিশ
- ত্রান
- রেজিষ্ট্রেশন সংক্রান্ত তথ্য
- গভর্নিং বডি
- নির্বাহী পরিষদ
- কর্মকর্তার তথ্য
- কর্মী সংক্রান্ত তথ্য
- তথ্য প্রদানকারী কর্মকর্তার তথ্য
- পরিচালক এর তথ্য
- প্রতিবেদন
সচেতন নাগরিক কমিটি
সচেতন নাগরিক কমিটি সম্পর্কে
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) একটি স্বাধীন, দলীয় রাজনীতিমুক্ত এবং অলাভজনক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। টিআইবি এমন এক বাংলাদেশ দেখতে চায় যেখানে সরকার, রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, নাগরিক সমাজ ও সাধারণ মানুষের জীবন হবে দুর্নীতির প্রভাব থেকে মুক্ত। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার চাহিদা সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ১৯৯৬ সাল থেকে একটি সামাজিক আন্দোলন হিসেবে যাত্রা শুরু করে। বার্লিনভিত্তিক ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল এর বাংলাদেশ চ্যাপ্টার হিসেবে টিআইবি দুর্নীতি প্রতিরোধে আপামর জনসাধারণের দাবি জোরদার করতে এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রাতিষ্ঠানিক ও নীতি পরিবর্তনে অনুঘটকের ভূমিকা পালনে সচেষ্ট রয়েছে। টিআইবি কেবলমাত্র সেইসব দাতাদের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা নিয়ে থাকে যাদের মূল্যবোধ ও লক্ষ্য দুর্নীতিবিরোধী। এমন কোন উৎস থেকে সহায়তা নেওয়া হয়না যার কারণে টিআইবি’র স্বাধীনতা খর্ব হয় এবং যা টিআইবি’র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যেও সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। বিবেক প্রকল্পের মোট বাজেট প্রায় ২১৯ কোটি টাকা। টিআইবি’র বাজেট, আর্থিক প্রতিবেদন ও হিসাব এর তথ্য ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়।
লক্ষ্য: দুর্নীতি হ্রাসকরণের জন্য অধিকতর অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টিতে সহায়কের ভূমিকা পালন করা।
উদ্দেশ্য: লক্ষিত প্রতিষ্ঠান/সেবা খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য আইন, নীতি, প্রক্রিয়া সংশোধনের জন্য অ্যাডভোকেসি কার্যক্রম পরিচালনা করা;
সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের মধ্যে চাহিদা সৃষ্টি এবং দুর্নীতিকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য নাগরিকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।
ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) একটি স্বাধীন, দলীয় রাজনীতিমুক্ত এবং অলাভজনক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। টিআইবি এমন এক বাংলাদেশ দেখতে চায় যেখানে সরকার, রাজনীতি, ব্যবসা-বাণিজ্য, নাগরিক সমাজ ও সাধারণ মানুষের জীবন হবে দুর্নীতির প্রভাব থেকে মুক্ত। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার ভূমিকা পালন এবং স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার চাহিদা সৃষ্টির মাধ্যমে বাংলাদেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় ১৯৯৬ সাল থেকে একটি সামাজিক আন্দোলন হিসেবে যাত্রা শুরু করে। বার্লিনভিত্তিক ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল এর বাংলাদেশ চ্যাপ্টার হিসেবে টিআইবি দুর্নীতি প্রতিরোধে আপামর জনসাধারণের দাবি জোরদার করতে এবং গুরুত্বপূর্ণ প্রাতিষ্ঠানিক ও নীতি পরিবর্তনে অনুঘটকের ভূমিকা পালনে সচেষ্ট রয়েছে। টিআইবি কেবলমাত্র সেইসব দাতাদের কাছ থেকে আর্থিক সহায়তা নিয়ে থাকে যাদের মূল্যবোধ ও লক্ষ্য দুর্নীতিবিরোধী। এমন কোন উৎস থেকে সহায়তা নেওয়া হয়না যার কারণে টিআইবি’র স্বাধীনতা খর্ব হয় এবং যা টিআইবি’র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যেও সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। বিবেক প্রকল্পের মোট বাজেট প্রায় ২১৯ কোটি টাকা। টিআইবি’র বাজেট, আর্থিক প্রতিবেদন ও হিসাব এর তথ্য ওয়েবসাইটে পাওয়া যায়।
লক্ষ্য: দুর্নীতি হ্রাসকরণের জন্য অধিকতর অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টিতে সহায়কের ভূমিকা পালন করা।
উদ্দেশ্য: লক্ষিত প্রতিষ্ঠান/সেবা খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য আইন, নীতি, প্রক্রিয়া সংশোধনের জন্য অ্যাডভোকেসি কার্যক্রম পরিচালনা করা;
সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য জনগণের মধ্যে চাহিদা সৃষ্টি এবং দুর্নীতিকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য নাগরিকদের সক্ষমতা বৃদ্ধি করা।